নারীদের স্পেশাল প্যাকেজ (৬টি বই)
নারীদের স্পেশাল প্যাকেজ (৬টি বই)
মাতৃত্ব : স্বপ্ন বুননের পথে (হার্ডকভার)
গর্ভকালীন মায়ের পূর্ণাঙ্গ প্রস্ততি ও পরামর্শ
লেখক:মোরশেদা কাইয়ুমী (পৃষ্ঠা : ১৮৪)
আয়িশা (রা.) (পেপারব্যাক)
লেখক:ড. ইয়াসির ক্বাদি (পৃষ্ঠা : ১১২)
বাতিঘর (হার্ডকভার)
নারী ও পারিবারিক বন্ধনের জীবনমুখী উপস্থাপনা
লেখক:মাসুুদা সুলতানা রুমী (পৃষ্ঠা :১৭৬)
ফেমিনিস্ট প্রোপাগান্ডা (পেপারব্যাক)
কথিত নারীবাদের ইতিহাস ও মিথ্যাচার
লেখক:বব লুইস (পৃষ্ঠা :১২৮)
আল মুহাদ্দিসাত (হার্ডকভার)
লেখক:ড. মুহাম্মাদ আকরাম নদভি (পৃষ্ঠা :৩৬৮)
বিশ্বাসীদের মা (হার্ডকভার)
লেখক:ড. ইয়াসির ক্বাদি (পৃষ্ঠা :৩৫২)
নারীদের স্পেশাল প্যাকেজ (৬টি বই)
মাতৃত্ব : স্বপ্ন বুননের পথে (হার্ডকভার)
গর্ভকালীন মায়ের পূর্ণাঙ্গ প্রস্ততি ও পরামর্শ
লেখক:মোরশেদা কাইয়ুমী (পৃষ্ঠা : ১৮৪)
মাতৃত্ব! প্রতিটা মেয়ের জীবনে পরম আরাধ্য এক স্বপ্নের নাম, নারীজীবনে পূর্ণতা পাওয়ার অবিকল্প অনুষঙ্গ। কিন্তু মাতৃত্বের পথে এই সফর মোটেই সহজ ব্যাপার নয়; মা হওয়ার প্রতিটা ধাপে রয়েছে পাহাড়সম ত্যাগ, অপরিসীম মমতা আর সীমাহীন কষ্টের উপাখ্যান! আজন্মলালিত এই স্বপ্নকে ছুঁতে প্রতিটি নারী মুখোমুখি হয় নানাবিধ প্রশ্নের। তার ভেতর দানা বাঁধে হাজারো দ্বিধা, দুশ্চিন্তা ও আশঙ্কা। আর প্রথমবার মা হতে গেলে তো প্রশ্নের জট খুলতেই চায় না। এমনই সব প্রশ্নের উত্তর, ব্যাখ্যা ও তথ্যনির্ভর পর্যালোচনা নিয়েই লেখা হয়েছে মাতৃত্ব : স্বপ্ন বুননের পথে বইটি।আয়িশা (রা.) (পেপারব্যাক)
লেখক:ড. ইয়াসির ক্বাদি (পৃষ্ঠা : ১১২)
আয়িশা (রা.) মুমিনদের মা; প্রিয়নবির প্রিয়তমা স্ত্রী। জ্ঞান ও প্রজ্ঞায় পূর্ণ এই মহীয়সীর পবিত্রতা স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কর্তৃক সত্যায়িত। সুন্নাহ ও ফিকহের জ্ঞানে তিনি ছিলেন জলিলুল কদর সাহাবিগণেরও শিক্ষক! উমর (রা.)-এর মতো মহান খলিফার ভুলও তিনি শুধরে দিতেন প্রজ্ঞার সাথে! তাঁর বুদ্ধিমত্তা ছিল আরবের সাধারণ জনগণ থেকে শুরু করে পণ্ডিতদের নিকটও সমাদৃত। এই মহীয়সীর জীবনের সাথে মিশে আছে সুখী দম্পতি হওয়ার অব্যর্থ নুসখা। আছে নারীকুলের জন্য নিত্য পাথেয়। এই বইয়ের প্রতি পাতায় অঙ্কিত হয়েছে আয়িশা (রা.)-এর কৈশোরের চাঞ্চল্যতা থেকে শুরু করে জ্ঞান-প্রজ্ঞায় পূর্ণ মহীয়সী হওয়ার পুরো সফর! আছে তাঁকে ঘিরে নানান প্রশ্নের তাত্ত্বিক জবাব!বাতিঘর (হার্ডকভার)
নারী ও পারিবারিক বন্ধনের জীবনমুখী উপস্থাপনা
লেখক:মাসুুদা সুলতানা রুমী (পৃষ্ঠা :১৭৬)
জীবনের একটি বড়ো প্রকল্পের নাম পরিবার; যার অন্যতম প্রধান চরিত্র নারী। ধারণা করা হয়, পরিবারের সামগ্রিক শান্তি, শৃঙ্খলা ও সৌহার্দ্যরে অনেকাংশই নারী সদস্যদের ভূমিকার ওপর নির্ভরশীল। তাদের কাঁধে চাপানো থাকে সবার মন জোগানোর দায়িত্বটাও। তাই নারীকে হতে হয় বিচক্ষণ ও নেতৃত্বের গুণে গুণান্বিত। অপরিহার্য হয়ে পড়ে পরিবারের অভ্যন্তরীণ সম্পর্কোন্নয়নের; আপন সঙ্গী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদের সঙ্গে বোঝাপড়ার, পরস্পরের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও খুঁটিনাটি বিষয়ে সমঝোতার। কিন্তু কীভাবে? এর সমাধান খোঁজা হয়েছে অর্ধশত বছরের তীক্ষ্ম অভিজ্ঞতা থেকে; পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ যাত্রায় পরিশ্রান্ত চোখের ক্লান্ত চাহনি থেকে। পারিবারিক বন্ধন এবং পারস্পরিক দায়িত্ববোধ সম্পর্কিত এই ভাবনাগুলো প্রত্যেকের মনোজগৎকেই আলোড়িত করবে। ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ে প্রত্যেকেই সচেতন হবে। সংকীর্ণ ও দাসত্বমূলক মনোভাব পরিহার করে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব সৃষ্টিতে জনপ্রিয় লেখিকা মাসুদা সুলতানা রুমির জীবনঘনিষ্ঠ চিন্তাধারা সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ। পথ চলা শুরু হোক সেই অনন্ত ভালোবাসার পথে…ফেমিনিস্ট প্রোপাগান্ডা (পেপারব্যাক)
কথিত নারীবাদের ইতিহাস ও মিথ্যাচার
লেখক:বব লুইস (পৃষ্ঠা :১২৮)
নারীবাদের মিথ্যাচার এবং ভণ্ডামি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনায় নাহয় খানিক বাদেই গেলাম; তার আগে আসুন দেখে নেওয়া যাকÑযেকোনো মতাদর্শ বিস্তারে প্রোপাগান্ডা কী ধরনের ভূমিকা পালন করতে পারে; চাই তা হোক নারীবাদ, শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদ কিংবা অন্য কোনো আন্দোলন। প্রোপাগান্ডা কী? এই প্রশ্নে আমি মেরিয়াম ওয়েবস্টার প্রণীত সংজ্ঞাটিই উল্লেখ করতে চাই। অভিধানটি বলছে, ‘প্রোপাগান্ডা হলো কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উপকার, ক্ষতি কিংবা বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে কোনো ধারণা, তথ্য বা গুজব ছড়িয়ে দেওয়া অথবা এ জাতীয় প্রভাব ফেলতে সক্ষম যেকোনো কার্যক্রম পরিচালনা করা।’ অক্সফোর্ড অনলাইন অভিধানে প্রোপাগান্ডার সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এভাবেÑ ‘কোনো তথ্য, বিশেষত পক্ষপাতদুষ্ট বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য, যা কোনো রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধি বা মতবাদ প্রচারের উদ্দেশ্য ব্যবহৃত হয়।’আল মুহাদ্দিসাত (হার্ডকভার)
লেখক:ড. মুহাম্মাদ আকরাম নদভি (পৃষ্ঠা :৩৬৮)
এই বইটি নারী হাদিসবিশারদগণ সম্পর্কে ড. মুহাম্মাদ আকরাম নদভির আরবি ভাষায় রচিত ৪০ খণ্ডের জীবনী অভিধানের (ইংরেজিতে সংকলিত) ভূমিকা। বইটিতে স্থান পেয়েছে সেই নারীগণের বৃত্তান্ত, যারা তাঁদের নিজ সময়ে সমাজের কেন্দ্রীয় অবস্থান থেকে হাদিস শিখেছেন এবং অন্যদের শিখিয়েছেন। ইসলামের প্রাথমিক যুগে অর্জিত জ্ঞানের বলে নারী হাদিসবিশারদগণ যে সামাজিক মর্যাদা ও কর্তৃত্ব অর্জন করেছিলেন, বইটি তারই প্রামাণ্য দলিল। ইসলামের আবির্ভাবের পর কয়েক শতাব্দী ধরে এই নারীগণ মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মীয় জ্ঞানের অন্বেষণে ধারাবাহিকভাবে ভ্রমণ করেছেন বিখ্যাত সব মসজিদ ও মাদরাসায়। ইসলামি সমাজে নারীর ভূমিকা কেমন হওয়া উচিতÑতারই বিশেষ চিত্র পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে। এতে যেমন রয়েছে নারী হাদিসবিশারদগণের নিকট থেকে পুরুষদের হাদিস শিক্ষার প্রমাণ, তেমনি রয়েছে নারীদের নিকট পুরুষদের ইজাজা গ্রহণের প্রমাণও। এ ছাড়াও আছে নারীদের ক্লাসে হাদিসের তালিম নিতে পুরুষ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের নমুনা। আছে নারী শিক্ষকগণ কর্তৃক পুরুষদের প্রদত্ত সুস্পষ্ট সাক্ষ্য বা সনদ প্রদানের দলিল। আরবি ভাষায় রচিত ড. নদভির অভিধানটি নিঃসন্দেহে হাদিসশাস্ত্রের গভীর অধ্যয়ন, বিস্তর গবেষণা এবং বিশ্লেষণের এক প্রামাণ্য দলিল। তারই ভূমিকা হিসেবে আল মুহাদ্দিসাত হয়ে উঠবে নারী হাদিসচর্চাকারীদের অতীত সাফল্য ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার একটি অনন্য রূপকল্প।বিশ্বাসীদের মা (হার্ডকভার)
লেখক:ড. ইয়াসির ক্বাদি (পৃষ্ঠা :৩৫২)
নবিজির সম্মানিতা স্ত্রীগণ কেমন ছিলেন? কেমন ছিল নবিজির পারিবারিক জীবন? বয়স, মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা কিংবা আচরণের ভিন্নতা সত্ত্বেও তাঁরা কীভাবে নবিজির জীবনকে পূর্ণতা ও প্রশান্তিতে ভরিয়ে রেখেছিলেন? এই মহীয়সী পূত স্ত্রীগণের জীবনচরিত আজকের দিনেও কেন আমাদের জন্য প্রাসঙ্গিক? শাইখ ইয়াসির ক্বাদি ‘Mothers of Believers’ নামের এক ধারাবাহিক লেকচার সিরিজে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন; যা আমরা বিশ্বাসীদের মা শিরোনামে বাংলায় আপনাদের হাতে তুলে দিচ্ছি।